সামনে বিরাটকায় দেয়াল। সুপ্রশস্ত রাস্তা সফলভাবে লম্বচ্ছেদ করে দেওয়া সেই দেয়াল আবার নিরেট নয়। মেট্রোরেলের কাজের জন্যই এই আড়ালের ব্যবস্থা; বেশ ফাঁকফোকর আছে। এই ফাঁকফোকর দিয়ে হঠাৎ হঠাৎ উঁকি দেয় ‘মানি না’, ‘চাই’, ‘করতে হবে’ শব্দগুলো। জায়গাটি রাজধানীর...
গণতন্ত্র ফেরি করতে করতে ক্লান্ত যুক্তরাষ্ট্রের উর্দির ভেতরটা প্রকাশ হয়ে গিয়েছিল গত বছরের ৬ জানুয়ারি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন এবং এ নিয়ে গোটা দুনিয়ার সচকিত চোখের সামনেই এদিন ঘটে
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান পদত্যাগ করেছেন। আর এই খবর পাওয়ার পর থেকেই যেন অনেক কিছু থিতিয়ে আসতে শুরু করেছে। তাঁকে নিয়ে যে তর্ক-বিতর্ক, তা যেন কিছুটা মিইয়ে পড়ছে। অনেকেই এখন প্রসঙ্গান্তরে যাচ্ছেন বা যাওয়ার ফুরসত পাচ্ছেন। প্রশ্ন হলো পদধারীদের পদত্যাগই একমাত্র সাজা? সাধের পদত্যাগ করলেই কি
‘সাহেব কহেন, “চমৎকার! সে চমৎকার! ”/মোসাহেব বলে “চমৎকার সে হতেই হবে যে!/হুজুরের মতে অমত কার? ” কাজী নজরুল ইসলাম যখন এমনটা লিখছেন, তখন আর অহেতুক হাপিত্যেশ করে কী হবে? ‘যুগের হুজুগ’ আখ্যা না দিয়ে এই অবিরাম হেঁচকি ওঠানো ধারাটি মেনে নিলেই চলে। সেই সাহেব-সুবার আমল থেকে চলছে। ঐতিহ্য বলে তো একটা কথা আছে, না
সকল খেলা সাঙ্গ হলো। এবার? এবার তো একটু অস্বস্ত হোন, একটু কাঁদুন এখনো শনাক্ত করতে না পারা পোড়া মরদেহগুলো নিয়ে। একটু ক্ষুব্ধ তো হোন রূপগঞ্জের অগ্নিকাণ্ড নিয়ে।